Sunday, 21 November 2021

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি? | What is web development?

 ওয়েব ডেভলপমেন্ট কি? 

ওয়েব ডেভলপমেন্ট হলো ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন তৈরির প্রক্রিয়া বা কোন ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক যেমন ইন্ট্রানেট হিসাবে পরিচিত। 

ওয়েবসাইটের ডিজাইন কিন্তু এর কনসার্ন নয়, ওয়েবসাইট তৈরি এবং এর ফাংশনালিটি মেইন্টেইনের জন্য যে কোডিং, প্রোগ্রামিং এবং আনুষাঙ্গিক কাজ— এগুলোই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।

সবচেয়ে সরল স্ট্যাটিক ওয়েবপেজ থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া (ফেসবুক,ইন্সটাগ্রাম, টুইটার) প্লাটফর্ম বা অ্যাপ, ই-কমার্স (আলিবাব,ইভালি,দারাজ) ওয়েবসাইট কিংবা অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়া— যত অনলাইন টুল আমরা প্রতিদিন ব্যবহার করছি এই সবকিছু গড়ে তোলার কাজটাই হল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।

অনেক সময় আমরা ওয়েব ডিজাইনিং কে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের সাথে গুলিয়ে ফেলি। তবে এই দুইটি জিনিষের মধ্যে পরিষ্কার পার্থক্য রয়েছে৷ প্রোগ্রামিং এবং কোডিং এর মাধ্যমে ওয়েব ডেভেলপাররা প্রতিনিয়ত একটি ওয়েবসাইটকে চালু করে রাখে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে কত প্রকারে ভাগ করা যায়?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর পরিধি ব্যাপক হওয়ায় এর কাজের মধ্যেও ভিন্নতা রয়েছে। 

কাজের ধরন অনুযায়ী ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে মূলত দুইটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। 

এগুলো হলোঃ

  • ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং (ফ্রন্ট এন্ড)
  • সার্ভার-সাইড কোডিং (ব্যাক এন্ড)
চলুন এখন এগুলো সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।


ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং (ফ্রন্ট এন্ড) কি?


ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বলতে মূলত ওয়েবসাইটের ইউজারদের প্রান্তকেই নির্দেশ করে। একে অনেক সময় ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্টও বলা হয়ে থাকে। ক্লায়েন্ট সাইড বা ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেসব বিষয়কে নির্দেশ করে যেগুলোতে আমরা ব্যবহারকারীরা সরাসরি সম্পৃক্ত।


ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং (ফ্রন্ট এন্ড)



ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপার একটি ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের ফ্রন্ট-এন্ডের কোড করেন। অর্থাৎ তারা ব্যাক-এন্ডের ডেটাকে  ব্যবহারকারীদের জন্য সহজে বোধগম্য, দৃষ্টিনন্দন এবং ফাংশনাল করে গড়ে তোলেন। তারা ওয়েব ডিজাইনারদের দেওয়া ডিজাইনকে এইচটিএমএল (HTML), সিএসএস (CSS) বা জাভাস্ক্রিপ্ট (JavaScript)-এর মাধ্যমে বাস্তব রূপ দেন।



ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপার  ওয়েবসাইটগুলো এমনভাবে কোড করেন যাতে বিভিন্ন স্ক্রিন সাইজ এবং ডিভাইসের ধরণের সাথে সেগুলো এডাপ্টেবল হয় ( Mobile Friendly) , ফলে ইউজাররাও সবখানে সন্তোষজনক এক্সপেরিয়েন্স পান।


ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপাররা একটি ওয়েবসাইটের লে-আউট, তার ইন্টারেক্টিভ এবং নেভিগেশনাল এলিমেন্ট যেমন বাটনস, স্ক্রলবার, ইমেজ, অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন লিংক— এসবকিছু মিলেয়ে একটি ওয়েবসাইটে বাস্তবায়িত করেন।



সার্ভার-সাইড কোডিং (ব্যাক এন্ড) কি?

আপনি শুটিং দেখেছেন কখনো? আমরা কিন্তু শুধু  সিনেমায় কি দেখাচ্ছে ওটাই দেখি বিহাইন্ড হ্যা দিনে কি হইছেছিল দেটা কিন্তু দেখতে পাইনা।
তেমন ভাবে যেকোনো ওয়েবসাইটের ভেতরে বা  বিহাইন্ড দ্য সিনে যা চলে সেটিকে বলা হয় সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং। সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিংকে অনেক সময় ব্যাক এন্ড ডেভেলপমেন্টও বলা হয়ে থাকে।

এই ব্যাক এন্ড একটি ওয়েবসাইটের অপরিহার্য অংশ কিন্তু যেটি ওয়েবসাইটের  ব্যাবহারকারি বা ইউজাররা তা দেখতে পায়না।

সার্ভার-সাইড কোডিং (ব্যাক এন্ড)



ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার ফ্রন্ট-এন্ডকে সচল রাখার জন্য যে ইনফাস্ট্রাকচার দরকার তা তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন। 

এর মূলত তিনটি অংশ বলা যায়— সার্ভার, অ্যাপ্লিকেশন, ডেটাবেজ।

ওয়েবসাইটের ভেতরের ডেটা ও তথ্যসমূহ যথাযথভাবে সংরক্ষণ এবং গোছানো রাখে এবং ক্লায়েন্ট বা ইউজারদের সাইডে সবকিছু সাবলীলভাবে চালানো এর পূর্ন দায়িত্ব থাকে সার্ভার সাইডের উপর।

সাধারণত ব্যাক-এন্ড ডেভেলপমেন্ট টাস্কে থাকে ডেটাবেজ তৈরি, ইন্টিগ্রেট ও রক্ষণাবেক্ষণ করা, ব্যাক-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে সার্ভার-সাইড সফটওয়্যার তৈরি, কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি ও ইমপ্লিমেন্ট, ওয়েব সার্ভার টেকনোলজি আর অপারেটিং সিস্টেমের সাথে যথাযথভাবে কাজ করা।



আমরা যখন ওয়েব ব্রাউজারে কোনো ফরমে তথ্য দেই, সেটি তৎক্ষনাৎ সার্ভার সাইডের প্রান্তে চলে যায়। সার্ভার সাইড সেটিকে যাচাই করে আবার ক্লায়েন্ট সাইডে পাঠিয়ে দেয়। মূলত এভাবেই একটি ওয়েবসাইট কাজ করে থাকে।


কিভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবো? 

অনেকেই ভাবতে পারেন ওয়েব ডেভেলপার হতে বোধহয় একাডেমিক ডিগ্রির প্রয়োজন, তবে প্রকৃতপক্ষে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দক্ষতার এবং নিজের ইচ্ছাশক্তি।সেই দক্ষতা অর্জনের জন্য আপনি শিখতে পারেন অনলাইনেই। 

তবে অনলাইনের মাধ্যমে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার ক্ষেত্রেই আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে। 


ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার আগে প্রয়োজনীয় সবকিছু তো ইতোমধ্যে জেনেই গেছেন।

এখন ইচ্ছা করলে নিজেও Codeacademy এবং w3schools এর  মতো কিছু ওয়েবসাউটের মাধ্যমে বিনামূল্যেও এইচটিএমএল, সিএসএস এবং জাভাস্ক্রিপ্ট টিউটোরিয়াল গুলো শিখে নিতে পারবেন ।

তাছাড়া আপনারা যারা যারা অনলাইনে এইচটিএমএল, সিএসএস এবং PHP শেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এর সাথে যাদের ক্ষেত্রে ওয়েব প্রোগ্রামিং শেখার খুব আগ্রহ আছে, বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখা শুরু করতে চাইছেন তাঁরা সংগ্রহে রাখতে পারেন নিচের ওয়েবসাইটগুলোকে লক্ষ্য রাখতে পারেন।


এছাড়াও আপনি অনলাইনের বিভিন্ন  রিসোর্স থেকেও শিখতে পারেন কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অনলাইনের এত এত রিসোর্স আপনাকে দিশেহারা করে দিতে পারে।


ইন্টারনেটে কন্টেন্ট খোঁজার ক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে বড় পরামর্শ হচ্ছে সার্চ করতে শিখুন। আপনি ইন্টারনেটে যেকোন তথ্য যত দক্ষতার সাথে, যত দ্রুত খুঁজে বের করতে পারবেন।
আপনার শেখার সুযোগটাও তত বিস্তৃত হবে। বিনামূল্যে কোনো কিছু শেখার জন্য ইন্টারনেটের বিকল্প নেই!


সার্চ করা শিখলে সহজেই আপনি যা শিখতে চান বা জানতে চান ইন্টারনেটে সার্চ করলে হাজার হাজার রিসোর্স পেয়ে যাবেন।

 সুতরাং, যারা ওয়েব ডেভেলপার হতে চান বা ওয়েব ডেভেলপিং শুরু করতে চান তাদের এ সম্পর্কিত সকল পড়াশোনার জন্য ইন্টারনেটে রিসোর্স খুঁজে পাবেন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যত কি?

ইন্টারনেট এর জগতের শুরু বা শেষ বলতে আসলে কিছু নেই,এর পরিধি অনুমানের বাহিরে। ওয়েবসাইটও এমন একটি জায়গা যার শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই। সুতরাং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এর কাজের ক্ষেত্রেও তাই সম্ভাবনাও অনেক বেশি!


আপনি যদি একটি টিমের সাথে একটু কম স্বাধীনতাতেও কাজ করতে স্বচ্ছন্দ হন এবং স্ট্যাবল ইনকাম সোর্স পছন্দ করেন, কোনো ফার্মে ফুল-টাইম পজিশন নিলে আপনার জন্য তা সুবিধাজনক হবে।


অনলাইনে একটু খুঁজলেই দেখবেন অনেক কোম্পানি খুঁজছে ফুল-টাইম ওয়েব ডেভেলপার। আর স্বাধীনতা চাইলে এবং নিজের সাফল্য সম্পূর্ণই নিজের করে নিতে চাইলে ফ্রি-ল্যান্সার হিসেবেও কাজ করতে পারেন। প্রতিনিয়তই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপার প্রয়োজন হয়।

কিছু অভিজ্ঞতা অর্জনের পর অনেকে কনসাল্টেন্ট হিসেবেও কাজ করতে পারেন। সময়ের সাথে স্কিল বাড়াতে থাকলে আপনার ডিমান্ড কখনোই শূন্য হবে না।


সারাবিশ্বেই বর্তমানে বিভিন্ন জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, ফাইভার ইত্যাদি অন্যতম। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওডেস্কে প্রায় সবসময়ই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে হাজার হাজার ধরনের  কাজ থাকে।



ফ্রিল্যান্সারে রয়েছে ২০  হাজারেরও বেশি ওপেন জব। এদের প্রজেক্টে ঘন্টা প্রতি গড় রেট ২৫ ডলার থেকে শুরু করে ১৫০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। উত্তরোত্তর এই রেট শুধু বাড়ছেই। কাজের প্রবৃদ্ধি দেখলেই বুঝা যায় কাজের চাহিদা কত বেশি বাড়ছে। আশা করি বুঝতেই পারছেন, ক্যারিয়ারের ভবিষ্যত কেমন হতে পারে!



শেষ কথাঃ

আপনি হয়তো জানেন,ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ডিমান্ডিং পেশাগুলোর মধ্যে একটি৷ এই লেখাটির  শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকলে আপনি ইতোমধ্যেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর সব কিছুই হয়তো জেনে গেছেন।

Complete Web development Course with jhankar Mahabub




Thursday, 7 October 2021

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়?

 

গুগোল অ্যাডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করা যায়?

গুগল এডসেন্স কি: গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি অন্যতম প্রোডাক্ট।যার মাধ্যমে যে কেউ চাইলেই গুগলের বিজ্ঞাপন দিতে পারে কিংবা বিজ্ঞাপন নিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারে।

আপনারা চাইলে বিভিন্ন উপায় গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন গুলো গুগল থেকে নিয়ে অন্যদের দেখিয়ে আয় করতে পারেন। যেমন ধরুন আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। এখন আপনি চাইলে গুগলের এই বিজ্ঞাপনগুলো ইউটিউব চ্যানেলে দেখিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। তাছাড়া আরো অন্যান্য উপায়ে কাজে লাগিয়েও গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করা যায়।

এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয়: বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে এডসেন্স থেকে আয় করা যায়। তার জন্য আপনার একটি প্ল্যাটফরম থাকতে হবে। আপনার অবশ্যই তার জন্য ফলোয়ার অথবা ভিউয়ার্স থাকতে হবে। কারণ গুগল থেকে আপনাকে বিজ্ঞাপন অন্যদের দেখে আয় করতে হবে।

একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিলে হয়তো খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা যায়। ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে।এখন আপনি এই ওয়েবসাইট থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। গুগল এডসেন্স এর থেকে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে,,,, আপনার ওয়েবসাইটে ইনকাম করার জন্য,

সর্বপ্রথম আপনাকে গুগোল অ্যাডসেন্সে আবেদন করতে হবে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য । আপনার ওয়েবসাইট যদি গুগল এডসেন্স এর শর্ত সাপেক্ষে সব কিছু ঠিক থাকে। তাহলে আপনাকে এডসেন্স এপ্রুভ করে দিবে। তারপর থেকে আপনার ওয়েবসাইটে আপনি বিজ্ঞাপন বসাতে পারবেন।

আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন গুলো যত লোক দেখবে কত টাকা যোগ করা হবে গুগল এডসেন্স একাউন্টে। এভাবে করে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন বসিয়ে অন্যদের দেখাতে হবে,,, যত লোক বিজ্ঞাপনগুলো দেখবে ততো আপনার ইনকাম হবে গুগল এডসেন্স একাউন্টে।

কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে টাকা উত্তোলন করা করবেন?

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা উত্তোলন: গুগল এডসেন্স থেকে সাধারণত আপনার বিজ্ঞাপন মানুষেরা যত দেখবে ততো আপনার ইনকাম হবে। এভাবে করে আপনাকে আপনার একাউন্টে 10 ডলার জমাতে হবে সর্বপ্রথম। গুগোল অ্যাডসেন্সে 10 ডলার জমা হলে আপনার এড্রেস এ একটি চিঠি আসবে।এডসেন্স একাউন্ট খোলার জন্য যে এড্রেস ব্যবহার করেছিলেন সেই অ্যাড্রেসে।

যখন চিঠিটি আপনি পাবেন তখন গুগোল অ্যাডসেন্সে এই চিঠিটির পিন সাবমিট করলেই আপনার এড্রেস ভেরিফাই হয়ে যাবে। তারপর আপনারা চাইলে আপনার দেশের যেকোন ব্যাংক একাউন্ট এড করতে পারেন।

তারপর আপনাকে গুগোল অ্যাডসেন্সে আরো আর্নিং করতে হবে। আর্নিং করতে করতে যখন 100 ডলার আপনার একাউন্টে জমা হবে তখন,অটোমেটিক্যালি আপনার ব্যাংকে গুগোল টাকা সেন্ড করে দিবে। তার জন্য আপনাকে এক্সট্রা করে রিকোয়েস্ট পাঠাতে হবে না। একবার যখন আপনার একাউন্টে টাকা 100 ডলার হলে চলে আসবে তারপর থেকে প্রতি মাসের টাকা প্রতি মাসে আপনি পেয়ে যাবেন।

এভাবে করে খুব সহজে আপনারা গুগল অ্যাডসেন্স থেকে সহজে হাতে টাকা পেয়ে যাবেন। আমি কি step-by-step বোঝানোর চেষ্টা করেছি গুগল এডসেন্স কি? এবং গুগল অ্যাডসেন্স থেকে কিভাবে টাকা আর্নিং করা যায়? এবং এই টাকা ইনকামের একটি মাধ্যমও উদাহরণ হিসেবে জানিয়ে দিয়েছি।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়?

 

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়?

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয়ঃ প্রিয় বন্ধুরা ফেসবুক সারাবিশ্বের খুবই জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। এই প্লাটফর্মে সারা বিশ্বের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব তার পাশাপাশি বিশ্বের খোঁজখবর রাখা যায়। আপনিও হয়তো ইতিমধ্যে ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছেন তাই না!

ফেসবুকে আমরা বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ এবং পেজ দেখেছি। এমনকি অনেক পেজ থেকে ফেসবুকে নানা ধরনের ভিডিও আমরা হয়তো দেখেছি। তো বন্ধুরা আপনারা কি জানেন ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। ফেসবুক পেজ থেকে আপনি সাধারণত দুই ভাবে টাকা আর্নিং করতে পারবেন।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা উপায়?

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকামঃ ফেসবুক পেজ থেকে সাধারণত দুই ভাবে টাকা আর্ন করা যায়। তার মধ্যে একটি হলো লেখালেখি বা আর্টিকেল রাইটিং করে। অন্যটি হলো ফেসবুক পেজে ভিডিও আপলোড করে।আপনারা চাইলেই এই দুটির মধ্যে যেকোনো একটি কাজ করে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে প্ল্যাটফর্মের যুক্ত হতে হবে। তারপরের প্লাটফর্মে আপনাকে প্রফেশনাল ভাবে একটি পেজ তৈরি করতে হবে। তবে ইচ্ছামত পেজ তৈরি করলেই হবে না। ফেসবুকে পেজ সঠিক এবং প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করতে হবে। যেন যে কোন লোক আপনার ফেসবুকের পেজ খুব সহজেই সার্চ দিয়ে পেতে পারে।

ফেসবুক প্রফেশনাল ভাবে সাজানোঃ আপনি যদি ফেসবুক পেজ সঠিক এবং প্রফেশনালভাবে দাঁড় করাতে না পারেন। তাহলে আপনি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। আপনার পেজে ইনকাম করার জন্য অনেক ফলোয়ার থাকতে হবে। ফলোয়ার ব্যতীত পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা অসম্ভব এর মত।

তাই আপনার ফেসবুক পেজ অবশ্যই এমনভাবে সাজাবেন যেন মানুষ বুঝতে পারে এবং তাদের প্রয়োজন হলে আপনাকে ফলো করে। আর হ্যাঁ আপনার ফেসবুক পেজ অবশ্যই মানুষের প্রয়োজনীয় এবং দরকারি উদ্দেশ্যে তৈরি করবেন। তাহলে দেখবেন অটোমেটিক্যালি আপনার ফেসবুক পেজে ফলোয়ার বাড়াতে থাকছে। ফেসবুক প্রফেশনালভাবে সাজালে অটোমেটিক্যালি আপনি ফলোয়ার পেয়ে যাবেন।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম কিভাবে শুরু হয়?

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম যেভাবেঃ আপনি যদি ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনার ফেসবুক পেজে অনেক ফলোয়ার থাকতে হবে। ফলোয়ার ব্যতীত আপনি ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ফেসবুকের কিছু শর্ত রয়েছে। এই শর্তগুলো পূরণ করে আপনি খুব সহজেই টাকা ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম শুরু করতে পারেন।

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার শর্ত সমূহঃ ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার জন্য বেশ কিছু শর্ত আপনাকে পূরণ করতে হবে। তাহলে আপনি ফেসবুক পেজে ইউটিউব এর মত মনেটিজেশন অন করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার শর্ত সমূহ নিচে দেওয়া হল।

আপনার ফেসবুক পেজে অবশ্যই 10 হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে।

আপনার ফেসবুক পেজে অবশ্যই 30 হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।

উপরের এই দুটি শর্ত দুই মাসের ভিতরে আপনাকে পূরণ করতে হবে।

তো বন্ধুরা উপরের এই শর্তগুলো পূরণ করতে পারলে আপনি ফেসবুকে মনেটিজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারেন। এপ্লাই করার প্রায় সাত দিনের ভিতরে আপনার ফলাফল জানিয়ে দেওয়া হবে। আর যদি আপনার পেজটি মনিটাইজেশন অন করতে পারেন তাহলে, আপনি ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা কিভাবে ইনকাম শুরু হবে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম একটি পেজ তৈরি করতে হবে। তারপর ওই পেজে আপনাকে যেকোনো একটি টপিক নিয়ে ভিডিও আপলোড করতে হবে। তারপর যখন আপনার ফেসবুক পেজে বেশ ভালো পরিমাণে ফলোয়ার এবং ওয়াচ টাইম আসবে।তখন আপনারা চাইলে এই ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারেন।

দুই মাসের ভিতরে অর্থাৎ 60 দিনের মধ্যে আপনার ফেসবুক পেজে 10 হাজার ফলোয়ার এবং 30 হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করতে হবে। এই শর্ত আপনি পূরণ করতে পারলে ইউটিউব এর আপনার ফেসবুক পেজে মনিটাইজেশন অন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। তারপর আপনার ফেসবুক পেজের বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দিয়ে। আপনারা এখান থেকে টাকা আর্ন করতে পারেন।

এসইও কি, কত প্রকার,কিভাবে এসইও করতে হয়?

 

এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ বা কেন এসইও শিখবেন?

আপনারা হয়তো জানেন,বর্তমানে এসইও এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ  আপনি আশেপাশে থাকা যেকোন  প্রতিষ্ঠানের দিকে লক্ষ করলেই দেখবেন তাদের ব্রান্ডের বিজ্ঞাপন প্রচার বা তাদের সার্ভিস, ই-কমার্স, পন্যের রিভিও ইত্যাদি মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য কোন না কোন ওয়েবসাইট রয়েছে।

আর এই ওয়েবসাইট গুলোকে সাবার সামনে নিয়ে আসতে এসইওর ভূমিকা অপরিসীম। তাই এসইও এক্সপার্ট এর চাহিদা এখন আকাশচুম্বি।


উদাহরণঃ ধরুন আপনার একটি রেস্টুরেন্টে রয়েছে, আপনি যাচ্ছেন সবাইকে আপনার রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে জানাতে,  অন্যান্য রেস্টুরেন্টের মালিকরাও  তাই চাইবে।সেক্ষেত্রে একটি প্রতিযোগিতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়,এ প্রতিযোগিতায় অন্যদের থেকে নিজেকে এগিয়ে রাখতে এসইও হতে পারে অন্যতম উপায়।




এসইও গুরুত্বপূর্ণ হবার কারন গুলো নিচে তুলে ধরা হলোঃ

  • এর মাধ্যমে তুলনামূলক কম বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা চালানো যাচ্ছে।
  • সম্ভাব্য কাস্টমার বা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হয়।
  • বিনা খরচে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করা যায়।
এসইও গুরুত্বপূর্ণ হবার কারন



শুধুমাত্র অনলাইন ব্যাবসা বা সার্ভিসে এর মধ্যো সীমাবদ্ধ নয়,যেকোন প্রতিষ্ঠান এর প্রচারণা চালানো যেতে পারে এসইও ( Search Engine Optimization)  এর মাধ্যমে।



এসইও(Search Engine Optimization)  কি? 

কোন প্রকার বিজ্ঞাপন ব্যাবহার না করে সার্চ ইঞ্জিনে কোন ওয়েবসাইটের ফলাফল,এপ্লিকেশন বা কোন কন্টেন্ট এর র‍্যাংকিং ভালো করার প্রক্রিয়াই এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন।


আমরা সার্চ ইঞ্জিনে যখন সার্চ করি অধিকাংশ সময় ফলাফলের তালিকায়  উপরে থাকা কন্টেন্টগুলোই বেশি দেখা হয়ে থাকে।তবে এর মধ্যো কিছু কিছু হতে পারে বিজ্ঞাপন আর বাকিগুলো সাধারণ লিংক আর এই সাধারণ লিংক গুলোকে সবার উপরে আনাই এসইওর কাজ।

আর যে এই এসইওর কাজটি করেন তাকে বলা হয় সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজার।

এসইও বলতে অনেকে মনে করেন সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটের বিজ্ঞান দেওয়া।আসলে ব্যাপারটা এমন না। এসইও বলতে আপনার কন্টেন্ট এর র‍্যাংকিং এমন ভাবে বাড়ানো যাতে  সঠিক ইউজাররা আপনার কন্টেন্ট খুজে পেয়ে আপনার সাইটে চলে আসে।

এসইও কি?এসইও কত প্রকার ও কি কি?  কিভাবে এসইও করতে হয়?




অন্যদিকে  সার্চ ইঞ্জিনে সরাসরি বিজ্ঞানের মাধ্যমে প্রচারণা চালানোর পদ্ধতিকে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং( Search Engine Marketing) বা এসইএম ( SEM) বলা হয়।এই সমস্ত লিংক গুলতে “বিজ্ঞাপন বা Ads” ট্যাগ লাগানো থাকে তবে র‍্যাংকিং এর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।

মনে রাখবেন, এসইওর মাধ্যমে রাতারাতি সার্চ রেজাল্টে  আপনার কনটেন্ট কে ফলাফলের উপরে নিয়া আশা সম্ভব নয়,এর জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেদি পরিকল্পনা ও কৌশল । আপনার র্টাগেটেড অডিয়েন্সকে বা কাষ্টমারদের প্রয়োজন অনুযায়ী সে পরিকল্পনার পরিবর্তন নিয়ে আসবেন আপনি।



এসইও ( SEO) কিভাবে করতে হয়?

প্রায় সব এসইও এক্সপার্টরাই মূলত নিচের দুইটি পদ্ধতিতে এসইও করে থাকেনঃ
  • পেইড এসইও
  • অর্গানিক এসইও



কোন ওয়েবসাইট কে সার্চ র‍্যাংকিং এ টপ পজিশনে আনার জন্য এই দুই ধরনের এসইও করা হয়ে থাকে। কারন দুটি পদ্ধতিতে এসইও করলে চাহিদা অনুযায়ী ভিজিটর নিয়ে আশা সম্ভব হয়,চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পেইড এসইও কি?

পেইড মানে তো বুঝতেই পারছেন এখানে টাকার বিনিময়ে এসইও করা হয়। পেইড এসইও করতে হলে আপনাকে বিপুল পরিমান টাকা গুন  হবে যেটা অনেক ব্যয়বহুল। 

তারআগে জেনে নিন পেইড এসইও আসলে কি?

ধরে নিন আপনি গুগলের মাধ্যমে পেইড এসইও করাতে চাচ্ছেন এখন আপনাকে প্রথমেই গুগলকে আপনার টার্গেটেড Keyword দিতে হবে।অর্থ্যাৎ আপনি কোন Keyword কে  টার্গেট করে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে চান  সেটি গুগলকে জানাতে হব।

এরপর গুগল বলে দিবে আপনার Targeted Keyword এর জন্য কত পে করতে হবে।

এখন যখনি আপনি পেমেন্ট Confirm করবেন সাথে সাথে ক্যাম্পেইন Start হয়ে যাবে।

এরপর থেকে যখন গুগলে কেও আপনার সেই Keyword নিয়ে Search করবে গুগল আপনার ওয়েবসাইটিকেই সবার আগে দেখাবে।

এটিই হলো পেইড এসইও।



অর্গানিক এসইও কি?

যখন আপনি টাকা ছাড়াই বিভিন্ন টেকনিক খাটিয়ে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর নিয়ে আসবেন তখন সেটি হবে অর্গানিক  ( Organic) এসইও।



এখন আমরা সেই টেকনিক গুলো সম্পর্কে জানবো।

শুধু মাত্র এই ৩টি টেকনিক খাটিয়ে বিনা খরচে ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। 
যেগুলো হলোঃ

১.অন-পেইজ এসইও,
২.অফ-পেইজ এসইও,
৩.ট্যাকনিক্যাল এসইও।



উপরক্ত ৩ টি বিষয় হলো এসইওর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

Wednesday, 6 October 2021

ফেসবুক থেকে কিভাবে ভিডিও ডাউনলোড করবেন

 


আপনাদের ক্রোম ব্রাউজার দিয়ে ফেসবুক ভিডিও ডাউনলোড করা শেখাবো। এর জন্য আপনাকে নিচের প্রক্রিয়া গুলো অনুসরণ করে কাজ করতে হবে। তাহলে অবশ্যই আপনিও ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার পুরো প্রক্রিয়া :

১. প্রথমত আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাপ টিতে প্রবেশ করবেন এবং যে ভিডিওটি আমি ডাউনলোড করতে চান সেই ভিডিওতে যাবেন এবং নিচের স্ক্রীনশট দেখান থ্রি ডট অপশনটিতে ক্লিক করবেন।

২. তারপর আপনি সেখানে কিছু অপশন দেখতে পাবেন সেখান থেকে একটি অপশন দেখতে পাবেন যেখানে লেখা থাকবে কপি লিংক। কপি লিংক লেখায় ক্লিক করবেন। তারপর ওই ভিডিওর লিংকটি আপনি সেখান থেকে কপি করে নেবেন।

৩. এবার আপনি আপনার ফোনের ক্রোম ব্রাউজার টি ওপেন করবেন এবং সার্চ বারে গিয়ে এই লিংকটি পেস্ট করে দেবেন।

৪. তারপর ওই ভিডিওটি আবারও আপনার সামনে চলে আসবে এবং আপনার পেস্ট করা লিংকটি অন্য ফরম্যটে হয়ে যাবে। যেমন ধরুন http://m.facebook.com

৫. এরপর আপনাকে ওই লিংকটি এডিট করে অন্য ফরমেটে লিংক বানাতে হবে। এর জন্য আপনি এই লিংক থেকে m এর পর basic লিখবেন। বাকি সব কিছু ঠিক থাকবে। এরপর আপনি ওকে করে দেবেন।

৬. তারপর আপনি সেখানে আবারো ওই ভিডিওটি দেখতে পাবেন এবং এবার ওই ভিডিওটি আপনি চালু করবেন।

৭. এখন আপনি চাইলে ওইখান থেকে ভিডিওটি দেখতে পারেন। কিংবা ডাউনলোড করতে পারেন। ডাউনলোড করার জন্য নিচের স্ক্রীনশটএর দেখানোর থ্রি ডট অপশনটিতে ক্লিক করবেন।

৮. এরপর আপনার সামনে আরো দুটি অপশন ওপেন হয়ে যাবে। সেখান থেকে আপনি ডাউনলোড অপশনটিতে ক্লিক করবেন।

ব্যাস হয়ে গেল। এরপর আপনার ভিডিওটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

Saturday, 17 July 2021

Enjoy a total of 35 tools for free || মোট 35 টি Tools Enjoy করুন সম্পূর্ণ ফ্রিতেই

একটি Free site, যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন Premium Site এর video,photo,vectors & music Download করতে পারবেন অনায়াসেই।

নিচে কিছু সাইটের List দেয়া হল যার Premium fileগুলো Download করতে পারবেন downloader.la Use করে
  • Shutterstock
  • Adobe Stock
  • Gettyimages
  • StoryBlocks
  • SoundCloud
উপরে উল্লেখিত সব সাইটের Premium Fileগুলো ফ্রিতেই Download করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই।

 

Website Link:- https://downloader.la/

 

তাছাড়া এই Site থেকে যেকোন Scribd Documents File Download করা যায় এবং Facebook/Instagram Video Download এরও Option রয়েছে এতে।

 

এই সাইটের Problemটা হল সব কিছু Accurate Resolution এ পাবেন না। আর তাছাড়া Commertial Use এর জন্যও এই Site না। Google Ads একটু বিরক্তির কারণ হতে পারে, তবে আর কোন Problem দেখা যায়নি এই সাইটে।

 

 


সবশেষে একটা কথা Mention করে দিতে চাচ্ছি আপনি সব Premium Site এর File download এর সময় অবশ্যই নিচে Example Link টা Check করে নিবেন যেন তা আপনার কাঙ্খিত Link এর Format এর সাথে মিলে যায়।

 


Use YouTube's premium app for free and check out its features

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ভিডিও প্লাটফর্ম YouTube (ইউটিউব)। যার ফলস্বরূপ আমরা সকলেই কমবেশী ব্যবহার করে থাকি। বিশেষ করে যাদের হাতে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন এবং ওয়াফাই নেটওয়ার্কের ব্যবস্থা আছে, তারা সকলেই অনলাইনে যেকোন ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব ব্যবহার করে থাকি। তো আমি মূলত আজকে সেই জনপ্রিয় অনলাইন ভিডিও প্লাটফর্ম ইউটিউবের বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছি। আমার এই টিউটোরিয়ালটি মূলত যারা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে ইউটিউব ব্যবহার করে থাকেন, তাদের জন্য। আমরা সবাই আমাদের স্মার্টফোনে যে ইউটিউব অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি। তা কিন্তু মোবাইলে আগে থেকে ডিফল্টভাবে ফ্রি ভার্সন দেওয়া থাকে। যার ফলে আমরা ইউটিউব অ্যাপ এর বেসিক বা মৌলিক ফিচারগুলি ব্যবহার করতে পারি। কিন্তু অন্যান্য অ্যাপের মত ইউটিউবেরও প্রিমিয়াম ভার্সন রয়েছে। যাতে আরো অনেক ধরনের ফিচার রয়েছে। যা আমরা হয়তো অনেকেই জানি না এবং ঐ সুবিধা বা ফিচারগুলি থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। তবে উক্ত প্রিমিয়াম এর সুবিধা আপনাকে কর্তৃপক্ষ দিতে পারে। যদি আপনি তাদেরকে মাসিক পেমেন্ট করেন। পেমেন্ট এর বিষয়টি তাদের বিভিন্ন প্যাকেজ আকারে ভাগ করা আছে। আমাদের অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থাকতে কেন আমরা ইউটিউবের প্রিমিয়াম ভার্সন এর সুবিধা বা ফিচারগুলি ভোগ করব না। তাই চলুন আজকে থেকে ইউটিউব এর ফ্রি ভার্সন ছেড়ে প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহার করি। কোনরকম টাকা দেওয়া ছাড়াই। ইউটিউবের প্রিমিয়াম ভার্সন অ্যাপটি আপনার মোবাইলে ইনস্টল করার পূর্বে 
microG নামের apk প্রোগ্রামটি এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। 
তারপর একদম ইউটিউবের সর্বশেষ প্রিমিয়াম ভার্সন এর অ্যাপটি 
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন এবং আপনার মোবাইলে ইনস্টল করে নিন। 
ইউটিউব প্রিমিয়াম অ্যাপের ফিচারসমূহ:
১. প্রথমত আপনি ইউটিউবে যেকোন ভিডিও একদম যেকোন অ্যাড বা বিজ্ঞাপন ছাড়া দেখতে পারবেন। অর্থাৎ ফ্রি ভার্সনের মত কোন ভিডিও দেখার সময় ৫ সেকেন্ডের কোন অ্যাড আসবে না। 
২. দ্বিতীয়ত যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে ইন্টারনেট ডাটা না থাকলেও অফলাইনে ভিডিও দেখতে পারবেন। যদিও ফ্রি ভার্সনে এই সিস্টেমটি চালু রয়েছে। তবে খেয়াল করে দেখবেন ফ্রি ভার্সনে কিছুকিছু ভিডিও ডাউনলোড দেওয়া যায় না। তবে এই প্রিমিয়াম ভার্সনে যেকোন ভিডিও ডাউনলোড দিতে পারবেন।
০৩. তৃতীয়ত আপনি যেকোন ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ডেও চালাতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি আপনার মোবাইলে অন্যান্য যেকোন অ্যাপ ব্যবহারের সময় আপনি ইউটিউবে ভিডিও দেখতে পারবেন। এছাড়াও উক্ত ভিডিও আপনি ইচ্ছে করলে অডিও আকারেও শুনতে পারবেন। যা ফ্রি ভার্সনে করতে পারবেন না।
০৪. চতুর্থত ইউটিউবের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফিচার ইউটিউব মিউজিক প্রিমিয়াম। মিলিয়ন মিলিয়ন গান শুনতে পারবেন কোনরকম অ্যাড বা বিজ্ঞাপন ছাড়া। যেকোন গান ডাউনলোড করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে অফলাইনে শুনতে পারবেন। ব্যাকগ্রাউন্ড সিস্টেম করে অডিও আকারে।
এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। যেমন এর মধ্যে সচারচর একটা বিষয় হলো আপনি যখন ইউটিউব অ্যাপটি ব্যবহার করবেন। অর্থাৎ হোম পেজে থাকবেন। তখন ভিডিও প্লে বা চালু না করলেও অটো ভিডিও চলতে থাকবে। যার ফলে আপনি ভিডিও প্লে না করেই ভিডিওর পুরো বিষয়টি বুঝে যেতে পারবেন। এছাড়াও ব্যাকগ্রাউন্ডে প্লে করার সিস্টেম থাকাতে আপনি আপনার মোবাইল লক করেও ইউটিউব থেকে যেকোন গান বা অন্যকিছু শুনতে পারবেন। এইরকম আরো অনেক সুবিধা পাবেন অ্যাপটি ব্যবহার করলে। সর্বশেষ সাবধানতার জন্য বলে রাখি, অবশ্যই অ্যাপটিতে কোন জিমেইল অ্যাকাউন্ট বা আইডি ব্যবহার করবেন না। যদি ব্যবহার করে থাকেন এবং গুগল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বুঝতে পারে যে, আপনি কোনরকম টাকা পয়সা তাদেরকে না দিয়ে ফাকি দিচ্ছেন। তাহলে হয়তো তারা আপনার অ্যাকাউন্টটি আজীবনের জন্য ব্যান বা বাতিল করে দিতে পারে। তাই আমি বলব, সাধারণ একটা আলাদা করে জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে পারেন। এই অ্যাপটিতে ব্যবহার করার জন্য। কারণ আইডি থাকলে কিছু সুবিধা ভোগ করা যায়।

Tuesday, 15 December 2020

Ping high Pubg || Ping high Free fie || Fix ping problem

 There are many of us who play Free Fire or other games but we have some common problems

Today is a great day for those who have game lag as their mobile gets hot or there is too much ping

I am sharing an app to solve the ping problem through an app

And you will get the solution of RAM Claire with VPN. There are many features in an app first

Download the app from the Play Store or click here then install

Then open the app

Screenshot Image 

Now there is a switch button for those who have a ping problem while gaming, click on it to turn it on and from here automatically.

Game T will be connected to the IP of the country. Or you can connect the IP of any country if you want

Those Ping problems.

Now look at the 3 icons below.

Those mobiles get hot

Screenshot Image 

Here you can see the temperature of the mobile then click on the switch button that is here

And see how fast the magic cools down the mobile has several features inside an app

Many of these people need this app the most, which means that the heating on the mobile becomes hotter and those who play games

Their app is very useful when the internet speed is low

Sunday, 7 June 2020

Free Fire Antena (100% Anti Banned ) no root

এন্টেনা ভিউ এর সুবিধা হলো আপনি দুর থেকেই Enemy এর অবস্থান জানতে পারবেন।
এবং সতর্ক হয়ে খেলতে পারবেন

নিচে App + File Link দেওয়া আছে ডাউনলোড করে নিন।

তো ডাউনলোড কমপ্লিট হলে।
– Zarchiver app টায় ঢুকেন। আপনি Hand Antena File যে Folder এ রাখছেন ওই Folder এ ঢুকেন।
– File টায় ক্লিক করে View করেন।
– তারপর ভিতরের file টা Long Click করে ধরেন Copy Option আসবে।
– Copy করে Android Folder এ ঢুকেন তারপর Data Folder এ ঢুকেন।
– com.dts.freefireth – Folder ঢুকেন তারপর Follow Step

– files > contentcache> Compulsory>android > gameassetbundles >avatar Past করে দিন। ব্যাস হয়ে গেছে এন্টেনা এড করা।













এখন গেইমে ঢুকে দেখেন

# All File Download Link

† ZArchiver :-

Zarchiver

† Antena File

Antena File

FREE FIRE VIP MOD MENU. v1.48.3 Auto Headshot /Unbanned Device

Free Fire VIP Mod Menu

Install Process

নিচ থেকে সব File Download করে নিন

First Zarchiver App Open করে নিন

Android Folder Open করেন

Obb Folder

★ এখন com.dtsfreefireth

এই Folder টা Rename করে 1 + করে দিন।


–তারপর আপনার ফোনে ইনস্টল করা Free Fire apk Uninstall করে দিন
— Reall Free Fire Apk. uninstall Complete হলে com.dtsfreefireth – Folder Rename করে 1 এড করছিলেন ওই 1 কেটে আগের মতো করে নিন


> এবার নিচ থেকে vip mod menu free fire apk install করে নিন।

★ সব ঠিক ভাবে সম্পন্ন করার পর এবার China Virtual Install করে নিন।
Open করেন

+ Icon এ ক্লিক করেন

Free Fire Add করেন

Add হলে Open করেন
প্রয়োজনীয় Permission Allow করেন

>> Mod Menu






# নোটঃ অবশ্যই Fake account দিয়ে খেলবেন।
Id Suspended হলে আমরা কেউ দায়ী না♥

# All File Download Link

† ZArchiver :-

Zarchiver

User Name : abc
Password : 123

New VIP Headshot Mod –

Download Mod Menu FF

New China Virtual –

Download Virtual